শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আলমডাঙ্গায় ‘প্রকৃতির রঙ’ ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ গাজীপুরে কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৭ ইউনিট পিতার শেষ বিদায়ে দীর্ঘ ২৩ বছর পর প্যারোলে মুক্তি পেয়ে পিতার জানাজায়  আলমডাঙ্গায় চায়নাবার ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত শহীদ শরীফ ওসমান হাদীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ  আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সহ সভাপতি আইয়ুব আলীর ইন্তেকাল দর্শনায় এসএসসি–৮৭ বন্ধু মহলের পিকনিক আয়োজনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত শরীফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্র-জনতার উত্তাল বিক্ষোভ: খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি নির্বাচন বানচাল ও সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হামলা, মানববন্ধনে প্রথম আলোর কর্মীরা ভারতীয় গুপ্তচর স‌ন্দে‌হে যুবককে আটক ক‌রে পু‌লি‌শে সোপর্দ

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবুর রহমান মিলন: মানবিক চিকিৎসার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

মুস্তাফিজুর রহমান, বিশেষ প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট ডা. মাহবুবুর রহমান মিলন শুধু একজন দক্ষ চিকিৎসকই নন, মানবিক মানুষ হিসেবেও ইতোমধ্যে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। শিশু রোগীর বাবা-মায়ের সঙ্গে তাঁর সহানুভূতিশীল আচরণ, মনোযোগী শ্রবণ ও আন্তরিক কথাবার্তা চিকিৎসা সেবাকে করে তুলেছে আরও বিশ্বাসযোগ্য ও স্বস্তিদায়ক।

বিশেষ করে অসচ্ছল ও মধ্যবিত্ত পরিবারের শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা বিবেচনা করে ভিজিট ফি থেকে ১০০, ২০০ কিংবা ৩০০ টাকা ফেরত দেওয়া—এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিজিট ফি মওকুফ করার উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন তিনি। বর্তমান সময়ের বাণিজ্যিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় এমন দৃষ্টান্ত সত্যিই বিরল।

রোগীর স্বজনরা জানান, ডা. মিলন রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার পাশাপাশি মানসিকভাবে সাহস জোগান। তাঁর আচরণে রোগীর পরিবার চিকিৎসকের ওপর আস্থা ফিরে পায়। অনেক অভিভাবক বলেন, “শুধু ওষুধ নয়, ডা. মিলনের কথা ও ব্যবহারই অনেক সময় আমাদের ভরসা দেয়।”

ডা. মাহবুবুর রহমান মিলনের মতো চিকিৎসকরা সমাজের জন্য সত্যিই আশার আলো। তাঁর এই মানবিক ও পেশাদার সেবা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে—এমনটাই প্রত্যাশা চুয়াডাঙ্গাবাসীর।



লাইক করুন